রূপগঞ্জ প্রতিনিধিঃ ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হওয়ার পর আবার হার্টের সমস্যা দেখা দিয়েছে ১২ বছরের কিশোর আবু সালে মুসার। যেখানে চিকিৎসার টাকা জোগাতে হিমশিম খাচ্ছেন দিনমজুর বাবা শফিকুল সেখানে নানা রোগ বাসা বেঁধেছে মায়াবী চেহারার মুসার। মাত্র ৭ লাখ টাকা হলেই বেঁচে যাবে মুসা। সমাজের বিত্তবান ও দানশীল মানুষ একটু এগিয়ে এলেই মেধাবী মুসার চিকিৎসা সম্ভব। গত সোমবার তার ব্রেন টিউমার অপারেশন করার কথা ছিলো। ঐদিনই নতুন করে তার হার্টের সমস্যা দেখা দিয়েছে। ফলে ব্রেন টিউমারের আগে চিকিৎসকরা তার হার্টের চিকিৎসা করার পরামর্শ দিয়েছেন। এতে আরো বাড়তি খরচ গুণতে হচ্ছে খেটে-খাওয়া শফিকুল ইসলামকে।
রাজধানী ঢাকার স্বামীবাগের রওজাতুল উলুম কওমী মাদ্রাসার মক্তব বিভাগের ছাত্র মুসা। সে বাঁচতে চায়। বড় হতে চায়। গরীব বাবার পক্ষে এতো টাকা জোগানো কষ্টসাধ্য। ফলে মুসা তার বেঁচে থাকার আশা হারিয়ে ফেলেছে। মুসার দাবী, দেশের মানুষ যদি একটাকা করেও আমাকে দেয়, তাহলে আমি বেঁচে যাবো। যে টাকা সেটা খুব বেশি নয়। এ করোনার সময় দেশের সম্পদশালী ও বিত্তশালীরা কত টাকা খরচ করছেন বাঁচার জন্য। আমার দোয়াওতো আল্লাহ কবুল করতে পারেন। আমাকে বাঁচান।
রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়নের নগরপাড়া এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে মুসা। শফিকুল ইসলাম বলেন, মরার উপড়ে খাড়ার ঘাঁ। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি। দিনমজুরি কাম করি। আল্লায় কেন আমারে পোলাডারে এত্তো বড় অসুখ দিলো। আল্লায় যেন পোলারে বাঁচাইয়া আমারে দুনিয়া থেইক্যা নিয়া নেয়।
শফিকুলের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর-০১৯১৩৪১০৫৬৩। কেউ সহযোগিতা করতে চাইলে ০১৯১৩৪১০৫৬৩ নম্বরে বিকাশ করতে পারেন। তার কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই।